আপনার ল্যাপটপ ও স্মার্ট মোবাইল এবং ট্যাবের মাধ্যমে, SASONLINELIVETV ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সরাসরি লাইভ ভিডিও দেখতে পাবেন।
SASONLINELIVETVবিভিন্ন ক্যাটাগরিতে লাইভ টিভি দেখানো হয়। যেমন:
করোনাভাইরাস লাইভ টিভি, বাংলাদেশী লাইভ টিভি , ইন্ডিয়ান লাইভ টিভি, সারাদেশের লাইভ টিভি ,খেলাধুলা লাইভ টিভি।
টেলিভিশনের ইতিহাস
টেলিভিশন এমন একটি যন্ত্র, যেখান থেকে একসঙ্গে অনেকগুলো ছবি দেখা যায় এবং শব্দ শোনা যায়। টেলিভিশন শব্দটি ইংরেজি ভাষা থেকে এসেছে মূলত প্রাচীন গ্রিক শব্দ থেকে। তাই টেলিভিশনকে দূর্দর্ষণ যন্ত্র বলতে পারি।
টেলিভিশনের প্রথম দিকের আবিষ্কার
টেলিভিশন শব্দটি ইংরেজি ভাষা থেকে এসেছে । মূলত প্রাচীন গ্রিক শব্দ থেকে এসেছে। গ্রিক শব্দ (টেলি) বিশ্লেলেষণ করে এর অর্থ পায়:- "দূরত্ব"। এনলাইটেন শব্দ বিশ্লেষণ করে পাই "ভীষণ"। ১৮৬২ সালে তামার তারের মাধ্যমে প্রথম স্থির ছবি পাঠানো সম্ভব হয়। কিছুদিন পর অর্থাৎ ১৮৭৩ সালে বিজ্ঞানী ( মে ও স্মিথ ইলেকট্রনিক সিগন্যাল এর মাধ্যমে ছবি পাঠানোর পদ্ধতি আবিষ্কার করা হয়।ব্রিটিশ বিজ্ঞানী ১৯২৬ সালে প্রথম টেলিভিশন আবিষ্কার করেন।এবং সাদা কালো ছবি অনেক দূর থেকে সম্প্রচারে পাঠাতে সক্ষম হন । ধীরে ধীরে প্রকৌশলী হাইজেনবার্গের কৃতিত্বে ১৯৩৬ সালে প্রথম টিভি সম্প্রচার শুরু হয় বিবিসি মাধ্যমে। টেলিভিশন বাণিজ্যিকভিত্তিতে চালু হয় ১৯৪০ সালে। এবং ১৯৪৫ স্থানে যন্ত্রটি পূর্ণতা লাভ প্রকাশ পায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর টেলিভিশন উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন সূচিত হয়। গত শতাব্দীর পঞ্চাশের দশকে টেলিভিশন গণমাধ্যমের ভূমিকা উঠে আসতে থাকে।
টেলিভিশনের সম্প্রচার কৌশল
টেলিভিশন এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ছবি ও শব্দ বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে ট্রান্সমিট করা। (১) ট্রান্সমিট গুলো তিনটি প্রযুক্তির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয়। টিভি ক্যামেরা ব্যবহার হচ্ছে ছবিকে তড়িৎ চুম্বকীয় সংকেতে মাধ্যমে দ্রুত রূপান্তর করা। (২) টিভির ট্রান্সমিটারের ব্যবহার হচ্ছে এই রূপান্তর হওয়ার সংকেত বেতার তরঙ্গের মাধ্যম
ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা হয়। সাধারণত ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। ১) স্থিরচিত্র ২) চলমানচ্চিত্র। ১) সাধারণত ক্যামেরায় স্থিরচিত্র এর ছবি তোলা হয়। এবং মুভি বা ভিডিও ক্যামেরার জন্য চলচ্চিত্র ছবি তোলা হয়। প্রকৃতপক্ষে অনেকগুলো স্থিরচিত্রের সমন্বয়ে সৃষ্টি হওয়া চিত্রকে চলচ্চিত্র বলা হয়। ভিডিও ক্যামেরা দ্রুতগতিতে পরপর অনেকগুলো স্থিরচিত্র গ্রহণ করতে থাকে। আর এই ছবিগুলো যখন একই গতিতে পরস্পর প্রদর্শিত করা হয় তখন আমাদের চোখে এগুলোকে চলচ্চিত্র বলে মনে হয়। কতকগুলো ফ্রেমে গতিতে ছবি পরিবর্তনের কার গরি কৌশলটি আমাদের চোখে ধরা পড়ে না। আমরা যেসব চলচ্চিত্র মুভি দেখি, সেগুলো খুবই স্লো আকারে দেখলেও এসব স্থিরচিত্র গুলোতে আলাদাভাবে চিহ্নিত রূপান্তর করা যায়। এনালগ টিভির ক্যামেরা দিয়ে এসব ছবির পিক্সেল রেজুলেশন সাধারণত অনেক ভাগে ভাগ করে লাইন বাই লাইন বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে প্রেরণ করা হয়। একসাথে শব্দ তরঙ্গ ভিন্ন সিগনাল এর মাধ্যমে প্রেরণ করতে থাকে। ছবিও শব্দের সিগন্যাল এনটিনিয়ার কেবল স্যাটেলাইটের মাধ্যমে টিভি গ্রহণ করে। বিশেষ পদ্ধতিতে আবার ছবিগুলোও শব্দে রূপান্তর করে, টেলিভিশন হতে নির্গত করতে থাকে।
টেলিভিশনের শ্রেণীবিভাগ
টিভির পর্দায় প্রযুক্তির ওপর ভিত্তি করে টেলিভিশন কে আমরা বিভিন্ন ভাগে ভাগ করতে পারি। যথা:- ১) সিআরটি ২) প্লাজমা ৩) এলসিডি ৪) এলইডি ইত্যাদি ভাগে করা যায়। সরাসরি টিভিতে সম্প্রচার হওয়ার পদ্ধতি, আবার তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা:- @ এনালগ টেলিভিশন @ ডিজিটাল টেলিভিশন @ এইচডিটিভি। সব টেলিভিশনের শ্রেণীবিভাগ নিচে সংক্ষিপ্ত আকারে লেখা হলো।
অনলাইনে লাইভ টিভি দেখুন দেখতে ছবিটিতেতে ক্লিক করুন
ক্যাথোড রশ্মি নল বা ক্যাথোড রে টিউব যাকে সংক্ষেপে আমরা বলি সি আর টি। এটি একটি ভ্যাকুয়াম টিউব মতন। য়যার ভেতরে ইলেকট্রনের উৎস হিসেবে ইলেকট্রন প্রবাহিত হয়। এবং এখানে একটি পর্দা পাওয়া যায়।লেকট্রন প্রবাহিত হওয়ার হলে ছবি প্রদর্শনের ছবি প্রদর্শন করে। এর মধ্য থেকে এলেক্ট্রন বিম বা স্রোতের গতি বৃদ্ধি বা দিক পরিবর্তনের জন্য অন্তঃস্থ ব্যবস্থা থাকে। যাতে নিক্ষিপ্ত ইলেকট্রন সঠিক স্থানে আপতিত হয়ে পর্দা থেকে আলাদা হলে নিশ্চিত করতে এবং এর ফলে ছবি প্রদর্শন করতে পারে পারে।
⇉ প্লাজমা
প্লাজমা পদার্থের চতুর্থ অবস্থা কঠিন তরল পদার্থ। প্লাজমা বলতে পারি আয়নিক গ্যাস যেখানে মুক্ত ইলেকট্রন এবং ধনাত্মক আয়নের সংখ্যা প্রায় সমান হয়ে থাকে। আন্তঃনগর থেকে স্থানে গ্যাস খরচ টিউবে নক্ষত্র সূর্যের বাতাবরণের এবং পরীক্ষামূলক নিউক্লিয়াস বিক্রিয়া প্লাজমা দেখতে পাওয়া যায়। এইসব প্লাজমা বৈদ্যুতিক ভাবে প্রশ্ন থাকা সত্বেও সহজে বিদ্যুৎ পরিবহন করে। এদের প্রচন্ড তাপমাত্রা থাকে। প্লাজমা বিভিন্ন কণাগুলো অনিয়মিত হওয়ার গ্যাসের সাথে এর কিছু আচরণগত পার্থক্য রয়েছে। এসব ক্ষেত্রে সাধারণত আংশিক আয়নীকরণ ঘটে এবং বিপুল শক্তির যোগান দরকার হয়। তাপ নিউক্লিয়াস ডিগ্রি ওকে প্লাজমা পানাগর সমুহকে তড়িৎচুম্বকীয় ক্ষেতের মাধ্যমে ধারকের দেয়াল থেকে দূরে রাখা এবং যাতে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
প্লাজমা পদার্থের চতুর্থ অবস্থা কঠিন তরল পদার্থ। প্লাজমা বলতে পারি আয়নিক গ্যাস যেখানে মুক্ত ইলেকট্রন এবং ধনাত্মক আয়নের সংখ্যা প্রায় সমান হয়ে থাকে। আন্তঃনগর থেকে স্থানে গ্যাস খরচ টিউবে নক্ষত্র সূর্যের বাতাবরণের এবং পরীক্ষামূলক নিউক্লিয়াস বিক্রিয়া প্লাজমা দেখতে পাওয়া যায়। এইসব প্লাজমা বৈদ্যুতিক ভাবে প্রশ্ন থাকা সত্বেও সহজে বিদ্যুৎ পরিবহন করে। এদের প্রচন্ড তাপমাত্রা থাকে। প্লাজমা বিভিন্ন কণাগুলো অনিয়মিত হওয়ার গ্যাসের সাথে এর কিছু আচরণগত পার্থক্য রয়েছে। এসব ক্ষেত্রে সাধারণত আংশিক আয়নীকরণ ঘটে এবং বিপুল শক্তির যোগান দরকার হয়। তাপ নিউক্লিয়াস ডিগ্রি ওকে প্লাজমা পানাগর সমুহকে তড়িৎচুম্বকীয় ক্ষেতের মাধ্যমে ধারকের দেয়াল থেকে দূরে রাখা এবং যাতে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
Thank You
0 Comments