গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত। বিশ্বব্যাপী মহামারী নভেল করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবেলায় মানবিক সহায়তা কর্মসূচি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সহযোগিতায় জরুরী খাদ্যশস্য বিতরণ, ব্যবস্থাপনায়: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর এবং জেলা প্রশাসন চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
আজ ০৬/০৪/২০২০ সোমবার। বৈকাল ৩ ঘটিকার সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার কর্মকর্তার নির্দেশে, ৪ নং জামবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদে বিভিন্ন ওয়ার্ডে। মহামারী নভেল করোন ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবেলায়, মানবিক সহায়তা কর্মসূচি জরুরী খাদ্যশস্য, জন প্রতি (১০kg) চাউল বিতরণ দিতে দেখা যায়।
মহামারী নভেল করোনা ভাইরাস দুর্যোগে জরুরী খাদ্যশস্য বিতরনে উপস্থিত ছিলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার, ভোলাহাট উপজেলার, মহামারী নভেল করোনা ভাইরাস দুর্যোগের পরিদর্শক, এবং খাদ্য বিতরণ করী, ট্যাগ অফিসার, মোঃ মিজানুর রহমান। আরো উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা- আলী ইমাম মাস্টার।
উপস্থিত ছিলেন ৪ নং ইউনিয়ন জামবাড়ীয়া পরিষদের নবনির্বাচিত (বর্তমানে) চেয়ারম্যান জনাব, মোঃ মশফিকুল ইসলাম তারা। জামবাড়ীয়া ইউনিয়ন পরিষদের সচিব, মোঃ হাসান হাফিজুর রহমান। ইউপি সদস্য (১) মোঃ ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ্। ইউপি সদস্য (৩) মোঃ আব্দুস সবুর। ইউপি সদস্য (৮) মো: জিন্নাত আলী। ইউপি
৪ নং ইউনিয়ন জামবাড়ীয়া পরিষদ
সদস্য (৯) মোঃ শিহাব আলী। ইউপি সদস্য (১,২,৩) মোসা: তাজকেরা বেগম । উপস্থিত ছিলেন ইউপি সদস্যরা। বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ মো: গোলাম ওদুদ। মোঃ সেলিম রেজা। উপস্থিত ছিলেন গ্রাম পুলিশ সদস্যরা।
৪ নং ইউনিয়ন জামবাড়ীয়া পরিষদ
করোনা ভাইরাস নিয়ে কিছু কথা
করোনাভাইরাস:-
বিশ্বে করোনাভাইরাস যখন সবাই আক্রান্ত তখন বিশ্বের সব মানুষই মর্মান্তিক অবস্থা। নোবেল করোনাভাইরাস এর প্রকৃতি নাম বা পোশাকি নাম বোঝায়:- কোভিড:-১৯। বর্তমানে মহামারী বিশাল আকারে বহু দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিদিন যেভাবে মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে তা মানুষ উদ্বিগ্ন। এই করোনাভাইরাস কিভাবে সংক্রমণ ঠেকাতে পারবে তা নিয়ে মানুষের মনে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন।
করোনা ভাইরাস সংক্রমণের লক্ষণ
রোগের লক্ষণ:
১) বিশেষজ্ঞের মতে রেসপিরেটরি লক্ষণ ছাড়া স্বাসপ্রস্বাস জ্বর কাশি সমস্যা মূলত প্রধান লক্ষণ।
২) করোনাভাইরাস রোগটি মানবদেহের ফুসফুসে আক্রমণ করে।
৩) সাধারণভাবে শুষ্ক কাশি ও জ্বরের মাধ্যমে শুরু হয়। পর্যায়ক্রমে শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা দেখা দেয়।
৪) ডাক্তারের মতে সাধারণ রোগের উপসর্গ প্রকাশ পেতে গড়ে 5 দিন সময় লাগে এ রোগটি সনাক্ত হতে। তবে বিশ্ব সংস্থা শাস্ত্রে বলা হয়েছে ভাইরাসটি ইনকিউবেশন পিরিয়ড ১৪ দিন পর্যন্ত স্থায়ীভাবে থাকে। তবে গবেষকের মতে এর স্থায়িত্ব ২৪ দিন পর্যন্ত থাকতে পারে।
৫) মানুষের মানব দেহের মধ্যে যখন করোনাভাইরাস উপসর্গ দেখা দেয়। বেশি মানুষ সংক্রমনের সম্ভাবনা থাকবে তাদের মধ্য থেকে। তবে এমন একই ধারণা করা যায় যে, অসুস্থ না থাকার সময় অসুস্থ মানুষের দেহে এ ভাইরাসটি সংক্রমিত হয়ে আক্রান্ত হতে পারে।তবে বিশেষ করে,
@ সর্দি
@ গলা ব্যথা @ কাশি
@ মাথা ব্যাথা
@ জ্বর
@ হাঁচি
@ অবসাদ
@ শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া।
@ জ্বর
@ হাঁচি
@ অবসাদ
@ শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া।
এসব বেশি ভাবে আক্রান্ত হতে পারে। এক্ষেত্রে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায় এবং যারা বয়স্ক তাদের এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে এবং নিউমোনিয়া বা শ্বাস নালীর ব্যাধির মতো মারাত্মক অসুস্থতায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও বেশি থাকে।
করোনা ভাইরাস প্রতিকার
যেহেতু করোনা ভাইরাসটি নতুন । তাই এর কোন ভ্যাকসিন বা টিকা এখনো বের হয় নাই । এবং এমন কোনো চিকিৎসা নেই, যা এই রোগ প্রতিকার করতে পারে। তবে.......
১) করোনাভাইরাস এ যারা ইতিমধ্যে আক্রান্ত হয়েছে । তাদের স্পর্শ এড়িয়ে চলা। করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীর বাড়িতে না যাওয়া।
২) বিশ্ব সংস্থা ডাক্তারের পরামর্শ মতে, বার বার সাবান দিয়ে হাত ধোয়া।
@ হাত দিয়ে নাক মুখ স্পর্শ না করা,
@ ঘরের বাইরে গেলে মুখোশ পরা,
@ বাইরে থেকে এসে ভালোভাবে সাবান দিয়ে হাত ধোয়া।
৩) আপনি যদি করোনাভাইরাস ব্যতীত অন্য রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। তাহলে মুখোশ পরুণ। এবং করোনাভাইরাস রোগী হতে বিরত থাকুন তাদেরকে এড়িয়ে চলুন। কেননা চীন রাষ্ট্রের, উহান শহরের করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের স্পর্শ এসে কমপক্ষে ১৫ জন চিকিৎসা কর্মী আক্রান্ত হয়েছিলেন।
Thank you
0 Comments